শিরোনাম
কদমতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের মোতাওয়াল্লী আব্দুল কাদির আর নেই সিলামে ডাকাতি, লুন্টিত মালামাল উদ্ধারসহ পলাতকদের গ্রেফতারের দাবীতে মানববন্ধন জকিগঞ্জে পূর্ব বিরোধের জেরে এক ব্যক্তি খুন দোয়ারাবাজারে ইউপি চেয়ারম্যানের নুর উদ্দিন আহমদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ কিনব্রিজ’র সংস্কার কাজ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পন্নের দাবীতে স্মারকলিপি কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে কাদিয়ানীদের অপতৎপরতা বন্ধ করা হবে: আল্লামা আব্দুল হামিদ রবিউল আউয়ালের তাৎপর্য ও করণীয় গোলাপগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে ডাকাত গ্রেপ্তার দক্ষিণ সুরমায় দাউপুর ইউনিয়নে প্রতিপক্ষের হামলায় ব্যবসায়ী আহত, থানায় অভিযোগ দক্ষিণ সুরমায় মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৫১ অপরাহ্ন

সিসিকের নোটিশের ৩বছর পেরিয়ে গেলেও ভাঙ্গা হয়নি ঝুঁকিপূর্ণ আল-খাজা মার্কেট

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশের সময় : রবিবার, ৬ আগস্ট, ২০২৩
আল-খাজা মার্কেট

সিলেট নগরীর কাষ্টঘর এলাকায় অবস্থিত আল-খাজা মার্কেট নিয়ে নানা গুঞ্জন। বার বার ভাঙ্গার কথা বলা হলেও অদৃশ্য কারণে তা ভাঙ্গা হচ্ছে না। এই নিয়ে জনমনে দেখা দিয়েছে নানান জল্পনা।

গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর সিসিক কর্তৃক এই অভিযান চালানা হয়। এসময় নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মতিউর রহমান মার্কেট কর্তৃপক্ষকে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা ও ১৫ দিনের সময় বেধে দেন বর্ধিত অংশ ভাঙ্গার জন্য।

এসময় তিনি জানান, ১৯৫২ সালের বিল্ডিং নির্মাণ আইন অমান্য করে তারা বিল্ডিং নির্মাণ করেছে আল-খাজা মার্কেট কর্তৃপক্ষ। মার্কেটের ডান দিক এবং বাম দিক থেকে ৪ ফুট করে জায়গা ছাড়ার কথা থাকলেও তারা তা মানেন নি।

২০১৯ সাল থেকে সিলেট সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক বিভিন্ন মেয়াদে তাদের নোটিশ প্রদান করলেও তারা কোন উদ্যোগ নেয়নি। ২০১৯ সালে সিটি কর্পোরেশন থেকে অভিযানের সময় ম্যাজিস্ট্রেট বলেছিলেন, সকল ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করে আমরা আপাতত কর্তৃপক্ষকে ২ লাখ টাকা জরিমানা এবং ১৫ দিনের সময় বেধে দিচ্ছি।

নির্ধারিত সময়ে মধ্যে কর্তৃপক্ষ মার্কেটের বর্ধিত অংশ ভেঙ্গে আমাদেরকে অবহিত করার জন্যও জানানো হয়েছে। সেই সময় ম্যাজিস্ট্রেটের দেওয়া ১৫ দিন সময় পেরিয়ে দীর্ঘ চার বছর অতিবাহিত হচ্ছে। কিন্তু আজও এই অবৈধ বিল্ডিংটি ভাঙ্গা হয়নি।

স্থানীয়রা জানান কয়েকদিন পূর্বে আবারও এই মার্কেটে অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটে। বার বার বিল্ডিংটি ভাঙ্গার নোটিশ দেয় সিলেট সিটি কর্পোরেশন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোন গুরুত্ব দেয় না।

অন্যদিকে সিটি কর্পোরেশনও শুধু নোটিশ দিয়েই দায় সেড়ে নিচ্ছে। সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ স্থাপনা নিজে দাঁড়িয়ে ভাঙ্গেন। কিন্তু এই বিল্ডিংটি কেন ভাঙ্গা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন ব্যবসায়ীরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ