ঢাকা ০৩:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
নওগাঁ মান্দা একরুখী হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম দেখার মত মনে হয় কেহ নাই ভারতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে এনায়েতপুরে বিক্ষোভ মিছিল দি সিলেট ইসলামিক সোসাইটিরপঞ্চম শ্রেণি মেধাবৃত্তি প্রদান সম্পন্ন নর্থইস্ট নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদেরআন্দোলন, কলেজ বন্ধ ঘোষণা জগন্নাথপুরে আফজল হত্যার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে মানববন্ধন জগন্নাথপুর থানার এসআই সাব্বির হাসান সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করছেন নিজ দায়িত্ব জুলুমের শাস্তি দুনিয়াতে দিয়ে দেওয়া হয় – হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী অধ্যাপক ডা: ফরহাদ হালিম ডোনারকে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ড্যাব সিলেট আমিরাত প্রবাসীদের জন্য সুখবর, ভিসা নবায়নের সুযোগ বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্যারিস্টার আরশ আলীর সুস্থতার জন্য গণতন্ত্রী পার্টি সিলেট দোয়া কামনা

নওগাঁ মান্দা একরুখী হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম দেখার মত মনে হয় কেহ নাই

প্রতিনিধির নামঃ
  • আপডেট সময় : ১১:২৯:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৩১ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জেলা প্রতিনিধি

নওগাঁ মান্দা উপজেলা একরুখী হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃসাইদুর রহমান বকুলের এত অনিয়ম দেখার কেহ আছে বলে মনে হয় না। তিনি একরুখী হাইস্কুল প্রতিষ্টা লগ্ন থেকে প্রধান শিক্ষকের দ্বায়িত্ব পালন করছেন।

১/১/১৯৯০ইং সনে মান্দা উপজেলা ৯ নং তেতুলিয়া ইউনিয়ন, তেঘরিয়া গ্রামে প্রতিষ্টিত হয়।প্রতিষ্টা লগ্ন থেকে সাইদুর রহমান বকুল প্রধান শিক্ষকের দ্বায়িত্ব পালন করে আসিতেছে এবং তারই সুপারিশে সকল সহকারী শিক্ষকের নিয়োগ হয়েছে বলে জানা যায়।তিনি এ-যাবত একটি রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় থেকে তার ইচ্ছে মত সকল অপকর্ম ও কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তিনি সপ্তাহে এবং মাসে ২/৪ দিন স্কুলে আসেন তবে কোন নিদিষ্ট সময় নাই। তিনি স্কুলে বেশি সময় থাকেন না,২/৩ ঘন্টা থাকার পরে ইচ্ছে মত সময়ে স্কুল ত্যাগ করেন।এবিষয়ে স্কুলের অনান্য শিক্ষক গন কে জিজ্ঞেস করলে সহজে কেহ তার ভয়ে মূখ খুলতে চান না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন ঘটনা সত্যি, প্রধান শিক্ষক রাজশাহী বিভাগীয় শহরে তার পরিবার সহ বসবাস করেন, তার ইচ্ছে হলে স্কুলে আসেন, না হলে তিনি আসেন না। যখন মনে চায় তখন তিনি স্কুল ত্যাগ করেন। তিনি স্কুলে এসে অন উপস্থিত দিনগুলো ও হাজিরা খাতায় একবারে সই করেন।

গত ২২/৯/২৪ ইং তারিখ দূপুর ১২ টার সময় জাতীয় দৈনিক ও টেলিভিশন সহ কয়েকজন জন সাংবাদিক স্বরজমিনে গিয়ে দেখেন, প্রধান শিক্ষক স্কুলে অন-উপস্হিত। সহকারী প্রধান শিক্ষক কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন স্যার স্কুলে আসেন নাই, তবে কখন বা আজ আসবে কিনা এ-বিষয়ে আমি জানি না।প্রধান শিক্ষক কি ছুটি নিয়েছেন? সহকারী প্রধান শিক্ষক কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন এবিষয়ে আমি কিছুই জানি না। স্কুলের কয়েকজন ছাত্র কে ভিডিও সাক্ষাৎকারে অকপটে সব সত্যি কথাগুলো বলে ফেলেন। প্রধান শিক্ষক বকুল স্যার মাসে কয়েক দিন আসে এবং বেশি সময় স্কুলে থাকেন না। এলাকার কিছু গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ বলেন,স্কুল প্রতিষ্টা লগ্ন থেকে তিনি প্রধান শিক্ষকের দ্বায়ীত্ব পালন করাই, সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তার পরামর্শের বাহিরে কিছু হয় নাই। তার এই অনিয়মের বিচার দ্বাবী করছি। এই একরুখী হাইস্কুলে একটা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান টিনসেট বিল্ডিং তৈরি করে যা সরকারি সব নিয়ম মেনে এবং শিক্ষা প্রকৌশল তা সঠিক বলে বুঝিয় নেন কিন্তু স্কুল প্রধানের ছাড় পত্রে স্বাক্ষর প্রয়জন হওয়ায়, তিনি আজ কাল এভাবে কয়েক মাস থেকে তাকে হয়রানি করছে। পরে জানা যায় তাকে মোটা অংকের উৎকচ না দিলে স্বাক্ষর করবেন না। তার স্কুলে কয়েকজন সাংবাদিক বিষয়টি জানতে পেরে স্বরজমিনে দেখতে গিয়ে বিস্তারিত জেনে,মান্দা উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃশাহআলম শেখ কে বিস্তারিত জানালে তিনি বলেন, বিষয়টি আমি জানি না। লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়জনীয় ব্যাবস্হা গ্রহন করবো। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেলা প্রশাসকের সভায় জেলা শহরে থাকায় তার সাক্ষাৎকার নেওয়া বা তাহাকে অবহিত করা যায় নাই। বিষয়গুলো চতুরবান প্রধান শিক্ষক সাইদূর রহমান বকুল,বুঝতে বা জানতে পেরে কয়েকজন স্হানীয় সাংবাদিক কে ডেকে অনলাইনে নিউজ করে। সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেন যে সাংবাদিক তাকে ঠিকাদারের হয়ে, হুমকি ধুমকি দেওয়া হয়েছে যা কল্পনাতীত। কি কারনে এই প্রধান শিক্ষক কে হুমকি দিবেন সাংবাদিক ? সাংবাদিকের সাথে প্রধান শিক্ষকের ব্যাক্তিগত লেনদেন বা কোন দিন তাদের সাথে পরিচয় টুক ও নাই।মান্দা উপজেলার সাংবাদিক নজরুল ইসলাম অনলাইনে যে নিউজ টা করেছেন তার কোন সত্যতা ও ভিত্তি নাই। তার উচিত ছিল সাংবাদিক খোরশেদ সত্যি কি হেডমাস্টার সাইদুল ইসলাম বকুল কে ফোনে হুমকি দিয়েছে? কমপক্ষে একজন সাংবাদিকের উচিত নিউজ করার পূর্বে ভুক্তভোগী কে জিজ্ঞেস করা, আপনার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ টুকু কতটুকু সঠিক। তিনি কাহাকেও জিজ্ঞাসা না করে তার ফায়দা হাসিল করার জন্য মনগড়া একটা অনলাইনে নিউজ করেছেন যা মিথ্যা ও ভিত্তি হীন, এর তিব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

নওগাঁ মান্দা একরুখী হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম দেখার মত মনে হয় কেহ নাই

আপডেট সময় : ১১:২৯:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জেলা প্রতিনিধি

নওগাঁ মান্দা উপজেলা একরুখী হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃসাইদুর রহমান বকুলের এত অনিয়ম দেখার কেহ আছে বলে মনে হয় না। তিনি একরুখী হাইস্কুল প্রতিষ্টা লগ্ন থেকে প্রধান শিক্ষকের দ্বায়িত্ব পালন করছেন।

১/১/১৯৯০ইং সনে মান্দা উপজেলা ৯ নং তেতুলিয়া ইউনিয়ন, তেঘরিয়া গ্রামে প্রতিষ্টিত হয়।প্রতিষ্টা লগ্ন থেকে সাইদুর রহমান বকুল প্রধান শিক্ষকের দ্বায়িত্ব পালন করে আসিতেছে এবং তারই সুপারিশে সকল সহকারী শিক্ষকের নিয়োগ হয়েছে বলে জানা যায়।তিনি এ-যাবত একটি রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় থেকে তার ইচ্ছে মত সকল অপকর্ম ও কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তিনি সপ্তাহে এবং মাসে ২/৪ দিন স্কুলে আসেন তবে কোন নিদিষ্ট সময় নাই। তিনি স্কুলে বেশি সময় থাকেন না,২/৩ ঘন্টা থাকার পরে ইচ্ছে মত সময়ে স্কুল ত্যাগ করেন।এবিষয়ে স্কুলের অনান্য শিক্ষক গন কে জিজ্ঞেস করলে সহজে কেহ তার ভয়ে মূখ খুলতে চান না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন ঘটনা সত্যি, প্রধান শিক্ষক রাজশাহী বিভাগীয় শহরে তার পরিবার সহ বসবাস করেন, তার ইচ্ছে হলে স্কুলে আসেন, না হলে তিনি আসেন না। যখন মনে চায় তখন তিনি স্কুল ত্যাগ করেন। তিনি স্কুলে এসে অন উপস্থিত দিনগুলো ও হাজিরা খাতায় একবারে সই করেন।

গত ২২/৯/২৪ ইং তারিখ দূপুর ১২ টার সময় জাতীয় দৈনিক ও টেলিভিশন সহ কয়েকজন জন সাংবাদিক স্বরজমিনে গিয়ে দেখেন, প্রধান শিক্ষক স্কুলে অন-উপস্হিত। সহকারী প্রধান শিক্ষক কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন স্যার স্কুলে আসেন নাই, তবে কখন বা আজ আসবে কিনা এ-বিষয়ে আমি জানি না।প্রধান শিক্ষক কি ছুটি নিয়েছেন? সহকারী প্রধান শিক্ষক কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন এবিষয়ে আমি কিছুই জানি না। স্কুলের কয়েকজন ছাত্র কে ভিডিও সাক্ষাৎকারে অকপটে সব সত্যি কথাগুলো বলে ফেলেন। প্রধান শিক্ষক বকুল স্যার মাসে কয়েক দিন আসে এবং বেশি সময় স্কুলে থাকেন না। এলাকার কিছু গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ বলেন,স্কুল প্রতিষ্টা লগ্ন থেকে তিনি প্রধান শিক্ষকের দ্বায়ীত্ব পালন করাই, সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তার পরামর্শের বাহিরে কিছু হয় নাই। তার এই অনিয়মের বিচার দ্বাবী করছি। এই একরুখী হাইস্কুলে একটা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান টিনসেট বিল্ডিং তৈরি করে যা সরকারি সব নিয়ম মেনে এবং শিক্ষা প্রকৌশল তা সঠিক বলে বুঝিয় নেন কিন্তু স্কুল প্রধানের ছাড় পত্রে স্বাক্ষর প্রয়জন হওয়ায়, তিনি আজ কাল এভাবে কয়েক মাস থেকে তাকে হয়রানি করছে। পরে জানা যায় তাকে মোটা অংকের উৎকচ না দিলে স্বাক্ষর করবেন না। তার স্কুলে কয়েকজন সাংবাদিক বিষয়টি জানতে পেরে স্বরজমিনে দেখতে গিয়ে বিস্তারিত জেনে,মান্দা উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃশাহআলম শেখ কে বিস্তারিত জানালে তিনি বলেন, বিষয়টি আমি জানি না। লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়জনীয় ব্যাবস্হা গ্রহন করবো। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেলা প্রশাসকের সভায় জেলা শহরে থাকায় তার সাক্ষাৎকার নেওয়া বা তাহাকে অবহিত করা যায় নাই। বিষয়গুলো চতুরবান প্রধান শিক্ষক সাইদূর রহমান বকুল,বুঝতে বা জানতে পেরে কয়েকজন স্হানীয় সাংবাদিক কে ডেকে অনলাইনে নিউজ করে। সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেন যে সাংবাদিক তাকে ঠিকাদারের হয়ে, হুমকি ধুমকি দেওয়া হয়েছে যা কল্পনাতীত। কি কারনে এই প্রধান শিক্ষক কে হুমকি দিবেন সাংবাদিক ? সাংবাদিকের সাথে প্রধান শিক্ষকের ব্যাক্তিগত লেনদেন বা কোন দিন তাদের সাথে পরিচয় টুক ও নাই।মান্দা উপজেলার সাংবাদিক নজরুল ইসলাম অনলাইনে যে নিউজ টা করেছেন তার কোন সত্যতা ও ভিত্তি নাই। তার উচিত ছিল সাংবাদিক খোরশেদ সত্যি কি হেডমাস্টার সাইদুল ইসলাম বকুল কে ফোনে হুমকি দিয়েছে? কমপক্ষে একজন সাংবাদিকের উচিত নিউজ করার পূর্বে ভুক্তভোগী কে জিজ্ঞেস করা, আপনার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ টুকু কতটুকু সঠিক। তিনি কাহাকেও জিজ্ঞাসা না করে তার ফায়দা হাসিল করার জন্য মনগড়া একটা অনলাইনে নিউজ করেছেন যা মিথ্যা ও ভিত্তি হীন, এর তিব্র নিন্দা জানাচ্ছি।