শিরোনাম
আবহাওয়া বিপর্যয় : ইসলাম ও  আধুনিক বিজ্ঞানীদের দর্শন সিলেটে লোহার পাইপ মাথায় পড়ে সেনাসদস্য নিহত শিক্ষাক্ষেত্রে কোম্পানীগঞ্জকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে: মেয়র আরিফ নড়াইলের লোহাগড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান কর্তৃক বিএমএসএস’র মানববন্ধনে হামলার চেষ্টা শাল্লায় ৮ লক্ষ টাকার কারেন্ট জাল জাল পুড়িয়েছে প্রশাসন কুলাউড়ায় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কলেজ ছাত্রীকে আ.লীগ নেতার একাধিকবার ধর্ষণ সুপরিকল্পিত উন্নয়নের জন্য আনোয়ারুজ্জামানকে বিজয়ী করতে হবে: মো: জাকির হোসেন  গোলাপগঞ্জে মাদ্রাসার ছাদ ধসে পড়ে ৩ শিক্ষার্থী আহত কুলাউড়ায় পেনশনের টাকার জন্য স্বামীকে হত্যা, ঘাতক স্ত্রী-সন্তানসহ ৪ জন আটক সিলেট নগরীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গৃহপরিচারিকাকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩, ০২:৫৮ অপরাহ্ন
add

তীব্র গরমে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত ও অতিষ্ঠ মানুষজন

রিপোটারের নাম
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০
তীব্র গরমে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত ও অতিষ্ঠ মানুষজন
তীব্র গরমে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত ও অতিষ্ঠ মানুষজন

 সাহাদ উদ্দিন দুলাল ::তীব্র গরমে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত ও অতিষ্ঠ মানুষজন। প্রকৃতিতে সুনসান নীরবতা। নড়ছে না গাছের পাতাও। তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে কর্মহীন করে তুলছে শ্রমজীবী মানুষদের।প্রাণীকুলের মধ্যেও শুরু হয়েছে হাঁসফাঁস অবস্থা। আগুন ঝরা রোদ থেকে বাঁচতে মানুষ ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছে। তাতেও নেই শান্তি। ভ্যাপসা গরমে মানুষ থেকে শুরু করে প্রাণীকুল সবাই চাতক পাখির মতো তাকিয়ে থাকেন বৃষ্টির দিকে। ভাদ্র মাসের শুরুতে ঝড় বৃষ্টি থাকলেও মাঝামাঝিতে এসে তাপপ্রবাহ বইছে অবিরাম। চারদিকে ছড়াচ্ছে সূর্যের প্রচণ্ড উত্তাপ। ফলে প্রতিদিনই বাড়ছে তাপমাত্রা। প্রখর রোদে শহরের পিচ ঢালা পথ উত্তপ্ত।সিলেট অঞ্চলে দাবদাহ আরও কয়েকদিন থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়।

এদিকে গরম থেকে রক্ষা পেতে কেউ বসছেন গাছ তলায়। হাট-বাজারে মানুষের উপস্থিতি কমে গেছে। হঠাৎ গরম আবহাওয়ায় বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি মিলছে না। বিশেষ করে শিশু আর বয়স্করা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এমনিতেই জ্বর  কাশি নিউমিনয়িায় রোগ ও করোনা রোগ তো আছেই । প্রচণ্ড গরম প্রভাব ফেলেছে পেশাজীবী মানুষের মাঝে। দিনের প্রথমভাগে মানুষ কাজ শুরু করলেও তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তৎপরতা কমিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। অতি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে তেমন একটা বাইরে বের হচ্ছেন না। দিনের সূর্যের তাপ রাতে না থাকলেও সূর্যতাপের রেশ থাকছে মধ্যরাত পর্যন্ত ।

বন্দর বাজার ব্যবসায়ী  লতিফ জানান, প্রচণ্ড গরমে বাজারে মানুষ আসছে না, বেচাকেনা একবারেই নেই। রিকশাচালক আবির উদ্দিন বলেন, কয়েকদিন ধরে প্রচণ্ড গরমে সকাল বেলা রিকশা চালাতে পারলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে গরমে পরিমাণ বেরে যায়। তখন রিকশা চালাতে কষ্ট হয়। গরমের কারণে রাস্তাঘাটে মানুষও নেই।একই অবস্হা দেখা যায় দক্ষিন সুরমার লোকাল বাজারগুলিতে অতিষ্ট গরমে কেউ  প্রয়োজন ছাড়া হাটে যাচ্ছে না । হাট বাজারগুলি একেইবারে  ফাঁকা ।মানুষের পাশাপাশি পশু-পাখিও হাঁসফাঁস করছে। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। প্রখর রোদে মাটি ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। ঠিক দুপুরে রাস্তাঘাট যেনো জনশূন্য হয়ে যাচ্ছে। সবাই যেনো নিরিবিলি আর গাছতলার মৃদু বাতাসের সন্ধান খোঁজছেন।

 

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ