ট্রাম্প অবশ্য কোনো যুক্তি শুনতেই রাজি নন। তাঁর বক্তব্য, নিরপেক্ষ ভোট হলে তাঁকে হারানো সম্ভব নয়। সে কারণেই করোনাকে ব্যবহারের চেষ্টা চালাচ্ছে বিরোধীরা। বক্তৃতায় তিনি এক জায়গায় বলেই ফেলেছেন, যদি তিনি হেরে যান, তাহলে ধরে নিতে হবে রিগিং হয়েছে।
এর আগে ২০১৬ সালেও একই অভিযোগ করেছিলেন ট্রাম্প। হিলারি ক্লিন্টনের বিরুদ্ধে রিগিংয়ের অভিযোগ করেছিলেন। যদিও শেষ পর্যন্ত জয় হয়েছিল তাঁরই। এ বছর অবশ্য প্রাকভোট সমীক্ষা বলছে, জো বাইডেন ট্রাম্পের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে আছেন। মার্কিন গৃহযুদ্ধের সময় থেকে মেল ব্যালটের প্রচলন আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেনা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা এই ব্যালটের মাধ্যমে বহু দিন ধরে ভোট দিয়ে আসছেন। ট্রাম্প এবং তাঁর পরিবারও এই ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিয়েছেন।
সূত্র: ডয়চে ভেলে বাংলা, বিবিসি।