ঢাকা ০৮:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫, ১৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন ::
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৫৭২-৬৩১৭৪৫
বিজ্ঞপ্তিঃ ::
আমাদের পত্রিকাতে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠিয়ে দিন ই-মেইলেঃ sylhetertimes24@gmail.com

আনোয়ারুজ্জামানের উদ্যোগে সিলেটে বাড়লো বিদ্যুতের সরবরাহ,স্বস্তিতে নগরবাসী

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১১:৫২:১৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৩ ১৫১ বার পড়া হয়েছে
সিলেটের টাইমস এর সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ম্যাজিকম্যানের চমকেই স্বস্থিতে সিলেট। বিদ্যুত প্রতিমন্ত্রীর সাথে কথা বলার একদিন পরই সিলেটে সরবরাহ বেড়েছে বিদ্যুতের। এর ফলে সিলেট নগরবাসী বিদ্যুতের ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবল থেকে মুক্তি পেলেন। সিলেটের এই ম্যাজিকম্যান আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। তিনি সিটি করপোরেশন নিবাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রাথী।

এর আগে সিলেটে ঘন ঘন বিদ্যুৎ লোডশেডিংয়ে অতিষ্ট হয়ে পড়েন নগরবাসী। নগর জীবনের ভোগান্তির বিষয়টি মাথায় রেখে উদ্যোগী হন আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

তিনি গতকাল মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) নগরীর বাগবাড়িস্থ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের অফিসে গিয়ে কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে বসেন। এসময় কর্মকর্তারা তাঁদের ঘাটতির কথা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে জানালে তিনি সাথে সাথে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলে সিলেটের বিদ্যুতের ঘাটতি পুরণে অনুরোধ জানান।

জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী জানান, প্রচন্ড দাপদাহে বিদ্যুতের ব্যবহার বৃদ্ধি ও কয়েকটি কেন্দ্রে উৎপাদন ব্যহত হওয়ায় সারাদেশে চাহিদামতো বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব হচ্ছে না। ত্রুটি সারিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে পুরোদমে উৎপাদনে নেওয়ার কাজ চলছে তবে সিলেটের বিদ্যুতের ঘাটতি পুরণ করতে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর উদ্যোগের ফলে আজ বুধবার (১৯ এপ্রিল) থেকে সিলেটে বেড়েছে বিদ্যুতের সরবরাহ। ফলে নগরীতে কমেছে লোডশেডিং।

বিষয়টি জানিয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো.আরাফাত-আল-মাজিদ ভূঁইয়া বলেন, বুধবার (১৯ এপ্রিল) সিলেটে ১৮৩ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা ছিলো। এর বিপরিতে সরবরাহ করা হচ্ছে বর্তমানে ১৭৭ মেগাওয়াট। ঘাটতি রয়েছে মাত্র ৬ মেগাওয়াট।তিনি বলেন, সিলেটে এই ঘাটতি শুন্যের কোটায় নেমে আসবে।

এর আগে, মঙ্গলবার সিলেট মহানগরীতে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা ছিলো। এর বিপরিতে সরবরাহ ছিলো ১৩০ থেকে ১৪০ মেগাওয়াট। ঘাটতি ছিলো ৮০ থেকে ৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

আনোয়ারুজ্জামানের উদ্যোগে সিলেটে বাড়লো বিদ্যুতের সরবরাহ,স্বস্তিতে নগরবাসী

আপডেট সময় : ১১:৫২:১৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৩

ম্যাজিকম্যানের চমকেই স্বস্থিতে সিলেট। বিদ্যুত প্রতিমন্ত্রীর সাথে কথা বলার একদিন পরই সিলেটে সরবরাহ বেড়েছে বিদ্যুতের। এর ফলে সিলেট নগরবাসী বিদ্যুতের ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবল থেকে মুক্তি পেলেন। সিলেটের এই ম্যাজিকম্যান আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। তিনি সিটি করপোরেশন নিবাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রাথী।

এর আগে সিলেটে ঘন ঘন বিদ্যুৎ লোডশেডিংয়ে অতিষ্ট হয়ে পড়েন নগরবাসী। নগর জীবনের ভোগান্তির বিষয়টি মাথায় রেখে উদ্যোগী হন আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

তিনি গতকাল মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) নগরীর বাগবাড়িস্থ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের অফিসে গিয়ে কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে বসেন। এসময় কর্মকর্তারা তাঁদের ঘাটতির কথা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে জানালে তিনি সাথে সাথে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলে সিলেটের বিদ্যুতের ঘাটতি পুরণে অনুরোধ জানান।

জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী জানান, প্রচন্ড দাপদাহে বিদ্যুতের ব্যবহার বৃদ্ধি ও কয়েকটি কেন্দ্রে উৎপাদন ব্যহত হওয়ায় সারাদেশে চাহিদামতো বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব হচ্ছে না। ত্রুটি সারিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে পুরোদমে উৎপাদনে নেওয়ার কাজ চলছে তবে সিলেটের বিদ্যুতের ঘাটতি পুরণ করতে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর উদ্যোগের ফলে আজ বুধবার (১৯ এপ্রিল) থেকে সিলেটে বেড়েছে বিদ্যুতের সরবরাহ। ফলে নগরীতে কমেছে লোডশেডিং।

বিষয়টি জানিয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো.আরাফাত-আল-মাজিদ ভূঁইয়া বলেন, বুধবার (১৯ এপ্রিল) সিলেটে ১৮৩ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা ছিলো। এর বিপরিতে সরবরাহ করা হচ্ছে বর্তমানে ১৭৭ মেগাওয়াট। ঘাটতি রয়েছে মাত্র ৬ মেগাওয়াট।তিনি বলেন, সিলেটে এই ঘাটতি শুন্যের কোটায় নেমে আসবে।

এর আগে, মঙ্গলবার সিলেট মহানগরীতে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা ছিলো। এর বিপরিতে সরবরাহ ছিলো ১৩০ থেকে ১৪০ মেগাওয়াট। ঘাটতি ছিলো ৮০ থেকে ৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের।